নিউজলেটার-২৯
"There is no more light in a genius than in any other honest man—but he has a particular kind of lens to concentrate this light into a burning point." Ludwig Wittgenstein
লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সের পডকাস্ট।
রোয়াল্ড দালের গল্প দ্য ম্যান ফ্রম দি সাউথ অবলম্বনে বাজী।
ভাগ্যবান হওয়া কি স্কিল? লেখা।
দার্শনিক হিরাক্লিটাসের চিন্তা।
ব্যক্তি পরিচিতি এন্ড্রু গ্রুভ।
এন্ড্রু গ্রুভের একটি চিন্তা। পরিকল্পণা বিষয়ে। পারফেক্ট।
“You need to try to do the impossible, to anticipate the unexpected. And when the unexpected happens, you should double the efforts to make order from the disorder it creates in your life. The motto I'm advocating is — Let chaos reign, then rein chaos. Does that mean that you shouldn't plan? Not at all. You need to plan the way a fire department plans. It cannot anticipate fires, so it has to shape a flexible organization that is capable of responding to unpredictable events.”
পর্তুগাল সব ধরণের ড্রাগ ব্যবহারকে ডি-ক্রিমিনালাইজ করেছিল। তারা ড্রাগ রিলেটেড ইস্যুকে আইন ও লিগ্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে সরিয়ে স্বাস্থ্য ডিপার্টমেন্টে নিয়ে যায়। দেখা যাচ্ছে ২০০১ সালে নেয়া এই ভিন্ন ধরণের সিদ্ধান্তের পরে পর্তুগালে ড্রাগ অভারইউজ কমে গেছে। ইউরোপের মধ্যে সবচাইতে কম ড্রাগ অতিব্যবহারজনিত সমস্যার ক্ষেত্রে, একেবারে তলানির দিকে আছে পর্তুগাল। সে সম্পর্কিত স্টাডির লিংক।
চাইনিজ এক ফ্যাক্টরি তাদের ৯০ ভাগ কর্মচারী বাদ দিয়ে রোবট ব্যবহার করেছিল। প্রোডাকশন বেড়েছে ২৫০% এবং নষ্ট হওয়া কমেছে প্রায় ৮০%। লিংক।
অল্ডাস হ্যাক্সলির ইন্টারভিউ। অনেক আগেই তিনি আধুনিক সমাজ সম্পর্কে অনুমান করতে পেরেছিলেন। লিংক।
রাশিয়ার একটা হিস্টরি আছে এখানে। সোভিয়েত ইউনিয়ন যখন ভেঙে যায় তখন নিউক্লিয়ার ওয়ারের আশঙ্কা কমলো ভেবে বিশ্ব স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। কিন্তু তখন রাশায় ছিল না কোন আইন শৃঙ্খলা। ২২ জন ধনী দেশের ৪০% সম্পদ দখল করে নিল। বাকী ১৫০ মিলিয়ন লোক পড়লো দারিদ্রের মধ্যে। অধ্যাপকেরা ট্যাক্সি চালানো শুরু করলেন, নার্সেরা নিতে থাকলে পতিতাবৃত্তির মত পেশা। রাশার সমাজের ফেব্রিক ভেঙে গেলো। ইউরোপ কেবল এটি না দেখে থাকলো না, বরং এই লুটে নিজেরাও অংশ নিলো। আর এভাবেই তৈরী হলো বর্তমান রাশা, এবং পুতিন। পুতিন আইন শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে গিয়ে, ২২ অলিগার্ককে সরিয়ে নিজেই গিয়ে বসলেন তাদের জায়গায়। প্রায় ২০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি তিনি নিয়েছেন নিজের পকেটে রাশার জনগণের থেকে।
—
—
আমেরিকাতে কয়লার ব্যবহার কমছে দিন দিন। ইউরোপ আমেরিকা রিনিউয়েবল, নিউক্লিয়ার এনার্জির দিকে যাচ্ছে। লিংক।
—
বিকল্প পথের সাধনা নিয়ে আমার প্রেজেন্টেশন পেরিস্কোপে। লিংক।
--
এ সপ্তাহের শর্ট (Eassy) এসেঃ
সোশ্যাল মিডিয়া তথা আমাদের ফেইসবুকের সমস্যার একটা দিক হলো, এখানে নানা ব্যক্তি তাদের অপিনিয়ন ব্যক্ত করেন, তাদের বিশ্বাস যে তারা এগুলি মানেন। কারণ বিশ্বাস আছে বলেই এই ভিউয়ের পক্ষে লেখছেন বা তর্ক করছেন।
কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ঐ ব্যক্তি ঐ ভিউয়ের পক্ষে রিস্ক নিতে রাজী হবেন না।
কোন কনভিকশনের বা কোন জিনিসে বিশ্বাসের পরিমাপক হলো, এর জন্য ঐ ব্যক্তি কতটুকু রিস্ক নিতে পারেন, ও কী রিস্ক নিতে পারেন।
নিজেদের প্রশ্ন করা উচিত মানুষের, আমি যে মনে করছি এই জিনিসে আমার বিশ্বাস আছে, তাহলে এর জন্য কি আসলেই আমি রিস্ক নিতে পারব? আমার মানি বা সম্পদ?
ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে ধরা যাক কেউ মনে করলেন এক্স স্টকের দাম বাড়বে। তিনি কিনলেন। কিন্তু কমে গেলো প্রাইস। তার লস হতে শুরু করলো। কতটুকু পর্যন্ত তিনি এই লস টলারেট করবেন নির্ভর করে তিনি তার কনভিকশন “এই স্টকের দাম বাড়বে” এর পক্ষে কতটুকু রিস্ক নিতে রাজী আছেন।
যদি কোন রিস্কই নিতে পারেন না, তাহলে এখানে তার কোন স্কিনই নাই। এই মত অন্যদের বিশ্বাস করা বা আমলে নেয়ার দরকার নাই।
কিন্তু সমস্যা হলো, এটি সরাসরি বুঝার কোন উপায় থাকে না। এর জন্য ক্লোজ রিডিং এর দরকার হয়, এবং ঐ ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব ও আনুসাঙ্গিক কার্যাবলীর সাপেক্ষে অনুমান করে নিতে হয়।
—-
সব সমস্যারে পজিটিভিটি দিয়ে ডিল করা একটি সমস্যাজনক বিষয় এবং এটি হলো টক্সিক। লিংক।
বাগান করা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য, মানসিক শান্তির জন্য ভালো। লিংক।
স্ট্যানফোর্ড প্রিজন এক্সপেরিমেন্টের মত ক্লাসিক সাইকোলজি এক্সপেরিমেন্টও আসলে ছিল এক ধরণের ধান্দাবাজী। গবেষকেরা অংশগ্রহণকারীদের আগে শিখিয়ে দিয়েছিলেন কী করতে হবে। লিংক।
বিভিন্ন ধরনের নয়েজ নিয়ে চমৎকার একটি ওয়েবসাইট। লিংক।
——-
সাইন্স ফিকশন ও ফ্যান্টাসী লেখক, অধ্যাপক ব্র্যান্ডন স্যান্ডারসন এই জনরায় লেখালেখি নিয়ে তার কোর্স ইউটিউবে তুলে দিয়েছেন। আগ্রহীরা দেখতে পারেন। লিংক।
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির অনলাইন কোর্সগুলি। লিংক।
খুব দ্রুত ভিডিও মিটিং করার এপ। লিংক।
---
বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন একটা ক্লাব করেছিলেন, তার পরিচিত প্রতিভাবান মানুষদের নিয়ে। শুক্রবারে এক বেলা তারা একটা জায়গায় মিলিত হতেন। আলাপ করতেন ন্যাচারাল ফিলসফি, নৈতিকতা, রাজনীতি ও বিজনেসের নানা প্রশ্ন ও সমস্যা নিয়ে। ফ্রাঙ্কলিনের উদ্দেশ্য ছিল মিচুয়াল ইম্প্রুভমেন্ট।
এই মডেলে এখন অনেক ফোরাম আছে, ক্লাব আছে নানা বিষয়ের, যেগুলা কিছু মানুষ করেছেন মিচুয়াল ইম্প্রুভমেন্টের জন্য। বাৎসরিক ফি, ইভেন্ট ইত্যাদির মাধ্যমে তাদের যে ব্যবসা, তা বছর হিসাবে ১০০ মিলিয়ন ডলারের উপরে। বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের ক্লাব সম্পর্কিত লিংক।
—---
কোন বই, ফিল্ম বা গান আমাকে সাজেস্ট করতে পারেন। আপনার কোন চিন্তা বা জিজ্ঞাসা জানাতে পারেন এই ইমেইলের উত্তরের মাধ্যমে।
----