মিশনঃ
বিজনেস টা কী?
বিজনেসটার উদ্দেশ্য কী?
বিজনেসটা কীভাবে এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে চায়?
ভিশনঃ
ভবিষ্যতে বিজনেসটা কী হতে চায়?
মিশন ও ভিশন এই দুই জিনিশ অক্ষরে অক্ষরে সামনে রেখে মার্কেটিং প্ল্যান সাজাতে হবে। সাধারণত বিজনেসের এগুলি ঠিক করা থাকে। না থাকলে সিনিয়র লিডারদের সাথে বসে ঠিক করতে হবে।
কাজের ক্ষেত্র নির্ধারণঃ
বিজনেসের কোন প্রডাক্ট বা অংশের জন্য মার্কেটিং প্ল্যান করা হবে?
মার্কেট এনালাইসিসঃ
সম্ভাব্য মোট কাস্টমার কত এই ইন্ড্রাস্ট্রির? (টোটাল এড্রেসেবল মার্কেট)
ইন্ড্রাস্ট্রি মার্কেটে কী পরিমাণ ছড়িয়েছে? মোট ইন্ড্রাস্ট্রি সেল/ টোটাল এড্রেসেবল মার্কেট = %
এই পার্সেন্টেজ কম হলে ভালো।
কোম্পানির মোট ইন্ড্রাস্ট্রি সেলস / টোটাল মার্কেট সেলস = রেভিনিউ মার্কেট শেয়ার
সম্ভাব্য মোট কাস্টমারদের গ্রুপঃ
১। যারা কিনতে চায় কিন্তু আপনার থেকে কিনছে না
২। যারা আপনার লয়াল কাস্টমার
৩। যারা আপনার থেকে ও আপনার প্রতিযোগীদের থেকে কিনছে
৪। যারা কেবল আপনার প্রতিযোগীদের কাছ থেকে কিনছে
প্রতিযোগিতা এনালাইসিসঃ
আপনার প্রতিযোগীরা আপনার চাইতে কোন কোন বিষয়ে বেটার?
আপনি তাদের চাইতে কোন কোন বিষয়ে বেটার?
পজিশনিংঃ
আপনার স্ট্রং সাইড ফোকাস করে নিজের অবস্থান তৈরি করুন ও দেখান যে কীভাবে এটি সবচাইতে ভালো ভাবে কাস্টমারের গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাটি সমাধান করছে।