নিউট্রিশন বা পুষ্ঠিবিদ্যার বেসিক সম্পর্কে জানতে আমি এডেক্সে থাকা Nutrition and Health: Macronutrients and Overnutrition কোর্সটি করেছিলাম। এটি Wageningen বিশ্ববিদ্যালয়ের NUTRx কোর্স সিরিজের অন্তর্ভূক্ত। কোর্সটি ভালো লেগেছিল।
সেখানে এক জায়গায় কিছু খাবারের প্রোটিন পরিমাণ বিষয়ক নিচের ছবিটি ছিলঃ
এসব মূল খাবারের প্রোটিন পরিমাণ কখনৈ ২৫-৩০% এর বেশি হয় না।
বডি বিল্ডারেরা সাপ্লেমেন্ট প্রোটিন পাউডার ব্যবহার করেন, এতে প্রোটিনের পরিমাণ থাকে ৯০% প্রায়। কিন্তু এগুলি পানিতে, দুধে বা ফলের রসে মিশিয়ে খেতে হয়। আর পানিতে মেশালে প্রোটিন কন্টেন্ট কমে প্রায় ২০% এ নেমে আসে, খাওয়ার উপযুক্ত হয়।
মুরগীর মাংস, মাছ, ডিম, এবং ডেইরি প্রডাক্ট হচ্ছে প্রোটিনের সবচাইতে ভালো উৎস। যারা ভেজিটেরিয়ান তারা বিভিন্ন ধরণের ডাল, বাদাম, সয়া ইত্যাদি থেকে প্রয়োজনীয় প্রোটিন সহজেই পেতে পারেন।
ছোট বাচ্চাদেরও ভেজিটেরিয়ান ডায়েটের মাধ্যমে প্রোটিন চাহিদা মেটানো সম্ভব, কিন্তু এক্ষেত্রে বাবা মায়ের খাদ্যের প্রোটিন সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা থাকতে হবে। যদি না থাকে তাহলে বাচ্চাটি প্রোটিনহীনতায় ভুগবে।
খাদ্যের পুষ্ঠিমান তথা প্রোটিন উপাদানের বিস্তারিত দেখতে এই ওয়েবসাইট – ইউনাইটেড স্টেইটস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচার দেখা যেতে পারে।
The post কিছু খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ appeared first on ফিটনেস.